রাশিদুল ইসলাম: [২] বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব বা সম্পর্ক গভীর করার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কিছু পদক্ষেপ রয়েছে এবং তা অব্যাহত থাকবে। এক্ষেত্রে বেসরকারি খাতের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগও আছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেছেন মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল।

[৩] তার কাছে ওই সাংবাদিক জানতে চান- বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, অবাধ ও মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক সহ এ অঞ্চলে অভিন্ন লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বকে আরও এগিয়ে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র।

[৪] বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আরও গভীর করার জন্য সুনির্দিষ্ট কি পদক্ষেপ বিবেচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র? ওই সাংবাদিকের এ প্রশ্নের জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব গভীর করার ক্ষেত্রে আমাদের বেশ কিছু ধাপ বা পদক্ষেপ আছে এবং তা অব্যাহত থাকবে। আপনি হয়তো এর আগে আমাকে বলতে শুনে থাকবেন, বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের কূটনৈতিক সম্পর্কের বার্ষিকী ছিল গত বছর। বিভিন্ন ক্ষেত্রে এটা অব্যাহত থাকবে। বিশেষ করে জলবায়ু বিষয়ে সহযোগিতা, নিরাপত্তা সহযোগিতার বিষয়গুলো। এসব খাতে আমরা বিশ্বাস করি সম্ভাবনা আছে। অবশ্যই বেসরকারি খাতের সঙ্গেও আমাদের যুক্ত হওয়ার সুযোগ আছে। আমরা বিশ্বাস করি সেটাও এই সম্পর্ককে গভীর করার মূলে রয়েছে এবং গুরুত্বপূর্ণ। সম্পাদনা: ইকবাল খা

ন